কবিতারা সব মিছিল করেই সেদিন পথে নেমেছিলো অকষ্মাৎ ওয়াসার জলবিহীন কলতলায় জমে ছিলো ভীড় সরু ইস্পাতের পাইপ বেয়ে নেমে আসবে কৃত্রিম জলবিন্দু তাতেই ক্ষণিক স্নান করে নেবে শব্দকণাগুলো এমনই প্রত্যাশায় বোকার স্বর্গে বাস করা কবিতারা[…]

প্রতীক্ষার রাত বরাবরই দীর্ঘ থেকে হয় দীর্ঘতর প্রবাদে-প্রবচনে সে কথাই বলে গেছেন গুরুজন কষ্টের কবিতায় উঠে আসে জানি কবিতার কষ্টরা তুমিও আসো জানি নির্লিপ্ততায় উঠোন লেপে যেন কখনও সেখানে ফোটেনি চিত্তের চামেলিরা আঁকোনি যেন কল্পনার[…]

বোশেখী বিকেলের বর্ষণ স্পর্শ করে যায় বুড়ো বটের শুষ্ক মন এইতো সেদিনও সেখানে খাঁ খাঁ রোদে পুড়েছে শাখা প্রশাখা অকষ্মাৎ অনর্গল বৃষ্টিতে ঝাপসা হয়ে আসা চোখে আনন্দের অশ্রুপাতে মগডালের মনটি তার খুশিতে ডগমগ। এখনতো তরতাজা[…]

বিলক্ষণ আমার এই প্রিয় আঙিনায় এখন অলক্ষী করেছে ভর এতটাই দুঢ়তার সাথে নইলে বলো – কেন পুঁইয়ের লতা ছেয়ে যাবে পোকার প্রাধান্যে সর্বত্র! কেন ভালোবাসা হবে এমন রক্তাক্ত ,বিপথের বিদ্বেষে বিভ্রান্ত রীতিমতো যে মাদকাসক্ত মানুষই[…]

মুঠো ফোনে নিমজ্জিত এই যে তোমার মন সেতো বাহ্যত কেবল বিদ্যূতিন বিলাসী স্বচ্ছ কাঁচের অন্তরালে থাকে লুকোনো যে অন্তর তাকে আবিষ্কারের আনন্দে স্পর্শ করো ফোনের বোতাম। তোমার বর্ণিল নখের ছোঁয়ায় স্বপ্নরা করে যাওয়া আসা সেলুলয়েডের[…]

বালুকা-বেলা পেরিয়ে উষ্ণ-জলে মৃদু স্পর্শে এই যে ঢেউ গুণে যাও অগুনতি হিসেবে প্রতীক্ষা যে কোন প্রেমের নাও’য়ের সেতো কেবল জানে মাঝে মাঝে মূহ্যমান মন তোমার । কোন সে নাবিক ভেড়াবে সপ্তডিঙ্গা , তোমার এই ফুলেল[…]

গজ-ফিতা নিয়ে মাপবো সময় সেই সময় কোথায় আমার বলো কাঠবেড়ালির মতোই কর্মিষ্ঠ দেহটাকে নিয়ে অহরহ ছুটোছুটি এদিক ওদিক ফলের প্রত্যাশায় ফুলের চারপাশে ঘুরি কখনও কখনও প্রশান্ত ক্লান্তিতে ঘুমাই স্বপ্নের প্রতীক্ষায়। মনে পড়ে কি তোমার এই[…]

লৌকিক এবং অলৌকিক স্পৃহায় মুগ্ধ অকষ্মাৎ এ মন কৃতজ্ঞতায় আনত হয় যখন প্রশংসার পাহাড় গড়ে তোলো ক্ষুদ্র এ মনের এক মুঠো উঠোনে বেড়ে ওঠো লাউ লতা যেন তার পর আষ্ঠে-পৃষ্ঠে ধরে রাখো প্রাণিত প্রনোদনায়। কবিতার[…]